চট্টগ্রাম বন্দরে-রপ্তানির কাজ শুরু হয়েছে

চট্টগ্রাম বন্দরে রপ্তানির কাজ শুরু হয়েছে

চারদিন পর বিকল্প ব্যবস্থা-নতুন রপ্তানি ড্রাইভ কাজ শুরু করে। বন্দরে পণ্যের স্তূপ জমে গেছে।
সীমিত পরিসরে কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স কার্যক্রম শুরু করেছে চট্টগ্রাম কাস্টমস। ফলে ১নং বন্দরে পণ্য নিয়ে যাওয়ার জন্য কাভার্ড ভ্যান লাইনে দাঁড়িয়ে উত্তরের অপেক্ষায় রয়েছে। আজ সকাল ১১টায় নগর বন্দর এলাকায় মো

টানা চার দিন বন্ধ থাকার পর নতুন সীমিত পরিসরে রপ্তানির শুল্ক ছাড়পত্র প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। 224-রপ্তানি চালানের নথি জমা দেওয়ার ব্রাউজার ব্যবহারকারীরা চার দিনের ছুটির প্রথম দিনে আজ সিটি কাস্টমস হাউসে পৌঁছেছেন।

চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসে অনলাইনে কাস্টমস ডিউটির জন্য অ্যাসিকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেম চালু হয়েছে কিছুদিন আগে। এই ব্যবস্থায় প্রার্থীর মালিককে অনলাইন-রপ্তানি নথি জমা দিতে হবে। কাস্টমস কর্মকর্তারা যারা কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স প্রক্রিয়া শুরু করেন। কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে গত রাত থেকে সেবাটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর নতুন কোনো আবেদন করতে পারেননি ব্যবহারকারীরা। পার্টির নতুন চালানের উপর শুল্কও বন্ধ করা হয়েছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) অভ্যন্তরীণ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এই পরিস্থিতি সক্রিয় করে। চারটি কম্পিউটার সিটি কাস্টমস হাউসে পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে যাতে মালিকরা এই সিস্টেমের অধীনে শুল্কের জন্য নথি জমা দিতে পারেন।

জানতে চাইলে কাস্টমস কমিশনার মোহাম্মদ ফিজুর রহমান ভিউ ইটিকে বলেন, বিকল্প ব্যবস্থায় এখন কেউ শুল্ক হাউসে বর্তমান রপ্তানি প্রচেষ্টার নথি জমা দিতে পারবেন। কনটেইনার ডিপোও কাস্টমস পদ্ধতি। আবার সনাতন পদ্ধতিতে জাহাজকে যাতে সমুদ্রের জন্য অপেক্ষা করতে না হয় সেজন্য প্রাথমিক নকশার (আইজিএম) বিবরণ দেওয়া হচ্ছে। এ পর্যন্ত ১৩টি জাহাজকে আইজিএম দেওয়া হয়েছে। ফলে জাহাজ থেকে পণ্য খালাসে কোনো বাধা নেই।

সাধারণ সিটি কাস্টমস এ প্রতিদিন যখন আপনার পণ্য খালি করা হয়, নতুন সিস্টেমে পোল ডিউটির সুযোগ কম। কাস্টমস-এ প্রতিদিনের বিক্ষোভ-রফতানি চালান ১ হাজার ২০০ বাড়ির সামনে খালাস করা হয়।

আজ কাস্টমস হাউজে গিয়ে পণ্য খালাসের কাজে নিয়োজিত সিঅ্যান্ডএফ প্রতিনিধিদের উপস্থিতি কম দেখা যায়। তবে কর্মকর্তারা কাজ করছেন। বিকল্প ব্যবস্থার সুফল পাওয়া যাচ্ছে। শুল্কমুক্ত বনায়ন পণ্য সাদা সিএন্ডএফ এন্টারপ্রাইজ গ্যাফ বিডি এন্টারপ্রাইজ। কাদাহার ওবায়দুল উকিল আলমগীর প্ভিউ ইটিকে বলেন, টেক্সটাইল খাত ও বস্ত্র শিল্পের পাঁচটি ডিজাইনের শুল্ক প্রক্রিয়া শেষ করে গাড়ি না পেয়ে ছেড়ে দেওয়া যাবে।
পুরনো চালান রপ্তানি করা হচ্ছে

ইন্টারনেট বন্ধের আগে রপ্তানি চালান খোলা এবং জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স করা হয়েছিল, যার একটি বড় অংশ এতদিন আগে। এখন শুধু শুল্ক প্রক্রিয়ার শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, সোমবার ৯টি ও ৭১৪টি রপ্তানি চালান ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। 80% টন পণ্য। ইন্টারনেট বন্ধ হওয়ার আগে আমাদের বেশিরভাগ পরিষেবা অনলাইনে ফাইল করা হয়েছিল। এবং 55টি ডিজাইন বৈধ করা হয়েছে। মাত্র ৭৬ হাজার টন পণ্য ছাড়া হয়েছে।
কানায় কানায় পূর্ণ একটি বন্দর

গত বৃহস্পতিবার ও সোমবার কানবন্দর চত্বর থেকে কোনো পণ্য খালাস হয়নি। বন্দর থেকে বেসরকারি ডিপোতে নেয়া হয়েছে মাত্র ১ হাজার ৫২৫টি কন্টেইনার। রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণের জন্য ৬৫টি কন্টেইনার নেওয়া হয়েছে। বন্দরে অনেক জায়গা আছে যেখানে বন্দর থেকে পণ্য খালাস করতে হয়। বন্দরে ৪২ হাজার ১২০টি একক কনটেইনার স্পেস রয়েছে। গত শনিবার সেখানে 40 বছর পূর্ণ হয়েছে। নতুন পোর্ট অফ কল, স্বরূপ থেকে কন্টেইনার লোড করা এবং আনলোড করা এবং স্থানান্তর ক্রিয়াকলাপে সক্রিয়তা দেখান৷

অবশ্যই, বন্দর হল সেই বন্দর যেখানে বাইরের নোঙ্গরস্থানে বড় জাহাজ থেকে পণ্য খালাস করা হয়। বন্দরের তথ্য অনুযায়ী, সোমবার বহির্নোঙর থেকে ৭৯ হাজার টন পণ্য খালাস হয়েছে। ১লা পটলায় ১৬ হাজার টন ছাড়া হয়।
ডিপো ইনস্টিটিয়া রপ্তানি পণ্য

বন্দর ও ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের কন্টেইনার পড়ে আছে। আবার আপনার কাছ থেকে আনা রপ্তানি পণ্যের যানবাহনে কাভার্ড ভ্যানেও বসানো হয়। জানতে কনটেইনার ডিপো সংগঠনের মহাসচিব রুহুল আমিন শিকদার ভিউ ইটিকে বলেন, গত পাঁচটি কনটেইনার ডিপোতে কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স প্রক্রিয়া চালু করা হয়েছে।