ঘুম ৮ ঘন্টার কম হলে বিষণ্নতার ঝুঁকি
ঘুম ৮ ঘণ্টার কম হলে বিষণ্নতা ও দুশ্চিন্তা বৃদ্ধির পাশাপাশি মাথায় নেতিবাচক চিন্তা ঘুরপাক খেতে শুরু করে, নতুন এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। আমেরিকান গবেষকরা ঘুমের সময়কাল অধ্যয়ন করেছেন এবং দেখেছেন যে যখন ঘুমের পরিমাণ কম হয়, তখন মানুষের মনে নেতিবাচক চিন্তা বেশি হয়। ফলাফল হতাশা এবং উদ্বেগ।
মাথায় ঘুরপাক খায় চিন্তা ভালো ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। কিন্তু এই গবেষণার মাধ্যমে দেখা গেছে, ভালো ঘুমের অভাব থাকলে দৈনন্দিন জীবনে নেতিবাচক চিন্তা বেশি বেড়ে যায়।
গবেষকরা অংশগ্রহণকারীদের বিভিন্ন ছবি দেখিয়েছেন, তাদের মানসিক প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করে। তাদের চোখের নড়াচড়া পর্যবেক্ষণ করা হয়। দেখা যাচ্ছে যারা কম ঘুমায় এবং দেরিতে ঘুমায়, তাদের চোখ নেতিবাচক ইমেজের দিকে বেশি আকৃষ্ট হয়।
৮ ঘণ্টার কম হলে বিষণ্নতা ও দুশ্চিন্তা বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি নেতিবাচক চিন্তা মাথায় ঘুরতে শুরু করে, নতুন এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। আমেরিকান গবেষকরা ঘুমের সময়কাল অধ্যয়ন করেছেন এবং দেখেছেন যে যখন ঘুমের পরিমাণ কম হয়, তখন মানুষের মনে নেতিবাচক চিন্তা বেশি হয়। ফলাফল হতাশা এবং উদ্বেগ।
মাথায় ঘুরপাক খায় চিন্তা ভালো ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। কিন্তু এই গবেষণার মাধ্যমে দেখা গেছে, ভালো ঘুমের অভাব থাকলে দৈনন্দিন জীবনে নেতিবাচক চিন্তা বেশি বেড়ে যায়।
গবেষকরা অংশগ্রহণকারীদের বিভিন্ন ছবি দেখিয়েছেন, তাদের মানসিক প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করে। তাদের চোখের নড়াচড়া পর্যবেক্ষণ করা হয়। দেখা যাচ্ছে যারা কম ঘুমায় এবং দেরিতে ঘুমায়, তাদের চোখ নেতিবাচক ইমেজের দিকে বেশি আকৃষ্ট হয়।
গবেষণার লেখক মেরেডিথ কোলস বলেন, মানুষ যখন নেতিবাচক তথ্য দেখে তখন সহজেই অন্য ছবিতে চলে যায়। কিন্তু যারা কম ঘুমায় তারা প্রায়ই নেতিবাচক ইমেজ থেকে দূরে তাকান না। গবেষণা পরামর্শ দেয় যে ঘুমের ব্যাঘাত নেতিবাচক চিন্তা থেকে দূরে থাকার ক্ষমতা হ্রাস করে।
উদাসীনতা এবং নেতিবাচক চিন্তা কিছুক্ষণ পরে হতাশা এবং উদ্বেগের মতো মানসিক রোগের দিকে নিয়ে যেতে পারে। গবেষণাটি সম্প্রতি জার্নাল অফ বিহেভিয়ার থেরাপি অ্যান্ড এক্সপেরিমেন্টাল সাইকিয়াট্রিতে প্রকাশিত হয়েছে।